৯৩ বছর বয়সে বৃদ্ধর সাথে ৪০ বছর বয়সে যুবতীর দাম্পত্যের যাএা
আজগর হোসেন শাহীনঃ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম,সোস্যাল মেডিয়া,ফেইসবুক,টুইটারে ভাইরাল হওয়া এতোটাই আলোচনা ওসমালোচনার ঝড় তুলেছেন এডঃইসমাইল হোসেন,তিনি কারো কাকু,আবার কারো নানু,কারো দাদু,
কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির পাঁচ বারের নির্বাচিত সভাপতি, ভাষা সৈনিক অ্যাডভোকেট মো. ইসমাইল হোসেন ৯৩ বয়সে বিয়ে করেছেন ৪০ বছর বয়সের এক যুবতী কে এ নিয়ে চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে নানা আলোচনা ও সমালোচনারর ঝড় গত
সোমবার (১৭ জানুয়ারি) বিকালে নগরীর ছোটরা এলাকায় অ্যাডভোকেট মিতু আক্তারের বাসায় ধুমধাম করে ব্যতিক্রমী ধর্মীয় এ বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়। বিকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ইসমাইল হোসেনকে হাজার হাজার নেটিজেন তার উজ্জল ভবিষ্যৎ ও সুখী দাম্পত্য জীবন কামনা করেছেন।
পরিবার সূত্র জানায়,৭ বছরে আগের তার স্ত্রী মৃত্যু পর তিনি আর বিবাহ করেননি। নিজ সিদ্ধান্তে এই বিবাহ করেন। মৃত্যুর আগে নিজের সেবার জন্য তিনি মূলত এ বিবাহ করেন বলে পবিবারের সদস্যরা জানান। তার পূর্বের সংসারে এক মেয়ে ও পাঁচ ছেলে রয়েছেন। বিয়ের কনে মিনারা খাতুন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসিন্দা।
বিয়ের পিঁড়িতে বসে অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন বলেন, শেষ বয়সে নিজের সেবার জন্য আমি বিবাহ করেছি। কিন্তু এবার এ বিয়েতে বেশ আনন্দ পাচ্ছি। সহকর্মীদের পরামর্শ নিয়ে আমি মিনারাকে বিবাহ করি। আমার বংশধররাও যাতে আমরা মতো দীর্ঘজীবী হয় এ জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।এদিকে এডঃ ইসমাইল হোসেন ৯৩ বছরে বৃদ্ধ লোক ৪০ বছরের যুবতী মিনারার বিয়ে নিয়ে ফেইসবুক,টুইটার,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বিভিন্ন লোকজন প্রশ্ন করছে, ৯৩ বছরের বৃদ্ধ কে বিবাহ করে মিনারা কি সুখী হতে পারবে?দাম্পত্য জীবন গড়া তার জন্য কতটুকু সচ্ছতা দাম্ভিকতার মধ্যদিয়ে দাম্পত্য জীবন গড়তে এসেছেন,এ বিষয় নিয়ে আমরা আবারও হাজির হবো চোখ রাখুন, আমাদের সাথে থাকুন সে পর্যন্ত।