পাস পোটের ভুল সংশোধন করতে গিয়েও সংশোধন হচ্ছেনা
পার্সপোটের ভূল সংশোধন করতে পারছে না রাসেল নামের এক ব্যক্তি,তিনি ২০১৫ সালে একটি পার্সপোট করে রাসেল নামে যার আইর্ডি কার্ডে রাসেল মিয়া,জন্মতারিখ ১৯৯৬ সালে হলেও পার্সপোটে ১৯৯০ সালে হওয়াতে তিনি অনেকটা সমস্যায় পরে, রাসেল মিয়া একজন একজন বীর মুক্তি যোদ্ধার সন্তান, । পরবর্তীতে পুনরায় পার্সপোট নবায় করার জন্য গেলে তা নবায় করা অনেকটা সমস্যা তৈরি হয়। বিভিন্ন মাধ্যমে পার্সপোট কে পুনরায় নবায় করার চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হয়ে যায়। কুমিল্লা আঞ্চলিক পার্সপোট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভুজর্গআনি ও দালালদের মাধ্যমেও এর সমাধানের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে যান তিনি।পরবর্তীততে তিনি দৈনিক সময়ের বাংলাদেশ কে তার সমস্যারর বিষয়টি খুলে বলেন। তাতক্ষণিকভাবে দৈনিক সময়ের বাংলাদেশ রাসেল মিয়ার বিষয়টি অনলাইনে প্রকাশ করবে বলে আশ্বাস দেন।রাসেল মিয়া বলেন মানুষ মাএই ভুল ভুলের উদ্ধে কেউ নাই ছোট বড় সকলে কোন না কোনভাবে ভুল করে থাকে। তাতে কি আমার পার্সপোট ভুল সংশোধন হবে না। আমার মতো হাজারো মানুষের পার্সপোটে ভুল রয়েছে।সামান্য একটু ভুল সমাধান করার জন্য হাজার হাজার টাকা ঘোষ দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে বলে এমন অভিযোগ করে আরো বলেন। আমার পার্সপোট কুমিল্লা আঞ্চলিক অফিসের বহু কর্মকর্তা ও দালালদের সাথে যোগাযোগ করেও কোন সমাধান পাওয়া যায় নি। পরবর্তীতে ঢাকায় নিয়েছি কিন্তু দুঃখের বিষয় একটা পার্সপোটের দুইটি অক্ষর ভুল সংশোধন করার জন্য ৫০ হাজার টাকা দাবি করেছেন বলে সময় বাংলাদেশ কে অভিযোগ করেছেন।পার্সপোট নিয়ে রাসেল মিয়া এখন বিপাকে,রাসেল মিয়ার মতো সারা দেশে হাজারো মানুষ ভুল সংশোধ করার জন্য সমাধান চায়। তাদের এই ভুল সমাধান করতে সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন।পার্সপোট জটিলতা এবং ভুল সংশোধন গুলোর প্রতি যেন সরকার নজর দেয়। এতে কোন পার্সপোটদারি যেন হয়রানির শিকার না হয়। সে দিকে নজর দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহবান করছে।